পথ চলতি পথিককে হঠাৎ যদি দ্যুম করে প্রশ্ন করা যায়। ঝুল ঝেরেছেন আজ? অবশ্যই প্রশ্নকর্তার মস্তিষ্কের সুস্থতা নিয়েই সন্দেহ দানা বাঁধবে শ্রোতার মনে। কিন্তু সংসার সামলানো সাধারণ গৃহস্থ মানুষ মাত্রেই জানেন ঝুল কি সংঘাতিক বস্তু।
পড়তে থাকুন “ঝুল ও ঝুলকাঠি”ছাতাকাহিনী
“ছাতা সারাই ছাতা সারাই’ হাঁক শুনে হঠাৎ ঝটকা লাগলো একটা। সকালে উঠে কেবল চায় চুমুক দিচ্ছি। জানলার পাশ দিয়ে ছাতা সারানোর ডাক। যদিও আমার ছাতাও নাই। সারাইয়েরও দরকার নাই। তবু ঝটকা একটা লাগলো জোর। সাধারণত এযুগে ছাতা আর কজন সারায়? পড়তে থাকুন “ছাতাকাহিনী”
কবিতা খুঁজতে যেও নাকো আর
জার্মান দার্শনিক নীৎশে মনের ঘোরে টর্চ জ্বেলে মানুষ খুঁজতেন বলে শোনা যায়। শোনা যায় বিদ্যাসাগরের ঠাকুর্দা সময় সংক্ষেপ করার জন্য কোন একদিন গ্রামে ফেরার পথ এড়িয়ে মাঠের ভিতর দিয়ে শর্টকাটে হাঁটছিলেন। পড়তে থাকুন “কবিতা খুঁজতে যেও নাকো আর”
এদেশের বুকে আঠারো এসেছে নেমে
“এ বয়স জেনো ভীরু কাপুরুষ নয়
পথ চলতে এ বয়স যায় না থেমে,
এ বয়সে তাই নেই কোন সংশয়- পড়তে থাকুন “এদেশের বুকে আঠারো এসেছে নেমে”
২৪ ঘন্টার একুশ বছরে ২৪ ঘন্টা!
আমাদের একুশে ফেব্রুয়ারী। আমাদেরই মতোন। হুজুগ সর্বস্ব। তারপর আবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বলে কথা। তাই একটু ধুমধাম না করলে খারাপ দেখায়। সম্বচ্ছর এই একটি দিন, পড়তে থাকুন “২৪ ঘন্টার একুশ বছরে ২৪ ঘন্টা!”
ভেন্টিলেশনে বাংলা সাহিত্য
বাংলার সাহিত্য জগতে এখন একদিকে মেধাহীন পুঁজি নির্ভর ব্যবসায়িক পত্রপত্রিকার রমরমা, অন্যদিকে মধ্যমেধার সাহিত্যিকদের দৌরাত্ম্য। এর ভিতরেই ইনটারনেটের কল্কে ধরে সাহিত্যের সাথে সম্বন্ধহীন কবি যশপ্রার্থীদের বিশাল মিছিল। পড়তে থাকুন “ভেন্টিলেশনে বাংলা সাহিত্য”
জীবনানন্দের ডায়রি
জীবনানন্দ দাশ। এবং তাঁর ডায়েরি। আমাদের সাম্প্রতিক আলোচনার অন্যতম বিষয়। অন্তত সামাজিক মাধ্যমের দেওয়ালে দেওয়ালে। ডায়েরি এমন একটি বিষয়। যেখানে পর্দা সরিয়ে উঁকি দেওয়া যায়।
পড়তে থাকুন “জীবনানন্দের ডায়রি”অনাথবৎ
আর এই যে সব গুণীজন দেখি। তারা, তার সব বাক্যহার। এইরকম এক একটা কাল আসে পৃথিবীতে। যখন এইসব গুণীজনেরা সব চুপ করে থাকে। আর যে অত্যাচারিত হয় সে হয়েই যায়, হয়েই যায়, হয়েই যায়। নাথবতী অনাথবৎ নাটকের এই বিখ্যাত সংলাপটি সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে নেটিজেনদের দৌলতে। নাট্যব্যক্তিত্ব শাঁওলী মিত্রের জীবনাবসানে।
পড়তে থাকুন “অনাথবৎ”রাইটার্স এনভি রাইটার্স প্রাইড
আশি নব্বইয়ের দশকে একটি বিখ্যাত ব্র্যাণ্ডের টিভির বিজ্ঞাপন দেওয়া হতো ‘নেবার্স এনভি ওনার্স প্রাইড’ বলে। সম্প্রতি জনপ্রিয় ধারার বাংলাসাহিত্যের একজন স্বনামধন্য কথাশিল্লী তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে অত্যন্ত দুঃখের সাথে কিছু কথা মন খুলে জানিয়েছেন। তাঁর বক্তব্যের মূল বিষয়টি হলো ‘রাইটার্স এনভি’ নিয়ে।
পড়তে থাকুন “রাইটার্স এনভি রাইটার্স প্রাইড”সভ্যতার সঙ্কট
গত দুই দশকের বাংলা কবিতার ভুবন
গত দুই দশকের কবিতার মূল সমস্যা হচ্ছে কে কবি আর কে কবি নয়, সেই বিষয়টিই সম্পূর্ণ ঘেঁটে ঘ হয়ে গিয়েছে। ফলে কবিতার স্তূপের তলায় চাপা পড়ে যাচ্ছে সাহিত্যই। এটা শুধু বাংলা সাহিত্যেরই দুঃসময় নয়। বিশ্বের প্রতিটি ভাষার সাহিত্যেই এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। মূল কারণ ইনটারনেট। এবং সোশ্যাল মিডিয়া।
মিনি মিডি স্কার্ট স্কার্ট
কতটা হাঁটু দেখালে তবে স্বাধীন হওয়া যায়। একটি দুটি তিনটি ছবি বেশ ভাইরাল হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে এর ওর ওয়ালে। মিনিস্কার্ট মিডিস্কার্ট আর হিজাব বোরখা পরিহিত আফগান রমনীর ছবি।
পড়তে থাকুন “মিনি মিডি স্কার্ট স্কার্ট”মৃত্যু
“কী সব কথা যে বলেন। আমার সত্যিই এই ধরণের কথা একদম ভাল্লাগে না! মন খারাপ হয়ে যায় খুব! মৃত্যুর চিন্তা কখনোই করি না। জানি তো, যার জন্ম আছে সে মরবেই! চিন্তা করলেও মরবে। না করলেও”।
পড়তে থাকুন “মৃত্যু”অণুগল্প কি সাহিত্য?
এটা ঠিক, অণুগল্পে আমার এল্যার্জি রয়েছে। অণুগল্প আমার পছন্দের নয়। ফলে অণুগল্পের বিরুদ্ধে কোনরকম যুক্তিজাল বিস্তার করাও আমার পক্ষে শোভনীয় নয়।
পড়তে থাকুন “অণুগল্প কি সাহিত্য?”খোদার উপর খোদগিরি
ঈশ্বর নিরাকার না সাকার। এই নিয়ে তর্ক বহুদিনের। নানা মুনির নানা মত। যার সার কথা বলে গিয়েছেন রামকৃষ্ণ। যত মত তত পথ। অর্থাৎ কোন মতই ভ্রান্ত নয়। কোন পথই অগম্য নয়। যার যেমন আধার তার তেমন দৌড়।
পড়তে থাকুন “খোদার উপর খোদগিরি”পরম শেষের অন্বেষণে
এক
এই যে জীবনটাকে পাওয়া। আর এই যে প্রতিদিনের পথ চলা। কোন একটা নির্দিষ্ট অভিমুখেই তো। কোন কিছু পাওয়ায় আশায়। কোন কিছু হয়ে ওঠার আশায়। কিংবা কোথাও একটা পৌঁছানোর আশায়।
পড়তে থাকুন “পরম শেষের অন্বেষণে”
You must be logged in to post a comment.